কাপ্তাই লেক, রাঙ্গামাটি
ঘুরে এলাম রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই লেক থেকে...
আমাদের গন্তব্য ছিলো কাপ্তাই জেটি ঘাট থেকে বিলাইছড়ি সেখান থেকে ন্ব- কাটা ঝর্ণা এবং মুপ্পোছড়া ঝর্ণা..
আমদের কাপ্তাই জেটি ঘাট পৌঁচতে ১১ টা বেজে গিয়েছে সেজন্য যাওয়া আসা বোট রিজার্ব করে রওনা দিলাম...
দুটো ঝর্ণা দেখে আবার সন্ধ্যার আগে কাপ্তাই আসতে হলে সকাল ৮ টায় উপস্থিত থাকতে হয়...
আমদের কাপ্তাই জেটি ঘাট পৌঁচতে ১১ টা বেজে গিয়েছে সেজন্য যাওয়া আসা বোট রিজার্ব করে রওনা দিলাম...
দুটো ঝর্ণা দেখে আবার সন্ধ্যার আগে কাপ্তাই আসতে হলে সকাল ৮ টায় উপস্থিত থাকতে হয়...
লেকের সৌন্দর্য: লেকের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ এবং ছোট ছোট বাড়িঘর গুলো লেকের সৌন্দর্যকে বহুগুনে বাড়িয়ে দিয়েছে..
বর্ষা মৌসুম হওয়াতে লেক পানিতে ভরপুর ছিলো যার কারনে পানি অনেক স্বচ্ছ ছিলো...
একটা জিনিস দেখে খুবই ভালো লাগলো তা হলো এ দূর্গম পাহাড়ি দ্বীপের মাঝে ছোট্র একটা ঘরের উপর টাঙ্গানো আর্জেন্টিনার পাতাকা দেখে...
বর্ষা মৌসুম হওয়াতে লেক পানিতে ভরপুর ছিলো যার কারনে পানি অনেক স্বচ্ছ ছিলো...
একটা জিনিস দেখে খুবই ভালো লাগলো তা হলো এ দূর্গম পাহাড়ি দ্বীপের মাঝে ছোট্র একটা ঘরের উপর টাঙ্গানো আর্জেন্টিনার পাতাকা দেখে...
এসব দেখতে দেখতে প্রথমে পৌঁছলাম আমি চেক পোষ্টে, সেখান থেকে পরিচয় পত্র দেখিয়ে অনুমতি নিয়ে আবার রওনা দিলাম, প্রায় আড়াই ঘন্টা পর পৌঁচলাম বিলাইছড়িতে সেখান থেকে দুপুরের খাওয়া শেষ করে রওয়া দিলাম বাঙ্গলকাটার উদ্দ্যেশ্যে সেখান থেকে একটা গাইড নিয়ে পাহাড়ের ভিতর ঝর্ণা দেখতে যাবো...
(সতর্কতা: দূর্গম পাহাড়ি পথে ঝর্ণা দেখকে গেলে অবশ্যই গাইড নেয়া এবং তার নির্দেশে চলা উচিৎ )
কিছুক্ষন যাওয়ার পর হঠাৎ একটা বন্ধু অসুস্থ হয়ে পড়লো যার কারনে আর ঝর্ণায় না গিয়ে ফিরতি পথ ধরলাম..
একটু পরই চারদিকে অন্ধকার হয়ে বৃষ্টি আসতে শুরু করলো... তখন সবাই ট্রলারের ছাদে উঠে বৃষ্টিতে বিজলাম... তখনকার মেঘের দৃশ্যটা সত্যিই আজীবন মনে রাখার মতো.. চারধিক অন্ধকার হয়ে মেঘগুলো পাহাড়ের গা ঘেঁষে অনেক নিচে নেমে গেলো যেনো হাত বাড়ালেই ধরা যাবে..
ঝর্ণা না দেখতে পারার দুঃখ টা তখন সবাই নিমিষেই ভুলে গেলো... কিছুক্ষন বিজার পর অনেক ঠান্ডা লাগতেছিলো তাই সবাই ভিতরে গিয়ে চুপচাপ বসে রইলাম এবং মূহূর্ত টা উপভোগ করতে লাগলাম... ঘাটে এসে সবাই ফ্রেশ হয়ে একটা ট্রি ব্রেক দিয়ে বাড়ির উদ্যেশ্যে রওনা দিলাম.. ভালো খারাপ সবকিছু মিলিয়ে সুন্দর একটি দিন কাটলো...
(সতর্কতা: দূর্গম পাহাড়ি পথে ঝর্ণা দেখকে গেলে অবশ্যই গাইড নেয়া এবং তার নির্দেশে চলা উচিৎ )
কিছুক্ষন যাওয়ার পর হঠাৎ একটা বন্ধু অসুস্থ হয়ে পড়লো যার কারনে আর ঝর্ণায় না গিয়ে ফিরতি পথ ধরলাম..
একটু পরই চারদিকে অন্ধকার হয়ে বৃষ্টি আসতে শুরু করলো... তখন সবাই ট্রলারের ছাদে উঠে বৃষ্টিতে বিজলাম... তখনকার মেঘের দৃশ্যটা সত্যিই আজীবন মনে রাখার মতো.. চারধিক অন্ধকার হয়ে মেঘগুলো পাহাড়ের গা ঘেঁষে অনেক নিচে নেমে গেলো যেনো হাত বাড়ালেই ধরা যাবে..
ঝর্ণা না দেখতে পারার দুঃখ টা তখন সবাই নিমিষেই ভুলে গেলো... কিছুক্ষন বিজার পর অনেক ঠান্ডা লাগতেছিলো তাই সবাই ভিতরে গিয়ে চুপচাপ বসে রইলাম এবং মূহূর্ত টা উপভোগ করতে লাগলাম... ঘাটে এসে সবাই ফ্রেশ হয়ে একটা ট্রি ব্রেক দিয়ে বাড়ির উদ্যেশ্যে রওনা দিলাম.. ভালো খারাপ সবকিছু মিলিয়ে সুন্দর একটি দিন কাটলো...
খরচ : ফেনী থেকে অলঙ্কার ১৮০ সেখান থেকে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল ৩০ টাকা করে...
সেখান থেকে কাপ্তাই জেটি ঘাট প্রতিজন ৭০ টাকা
ঘাট থেকে যাওয়া আসা বোট রিজার্ব ২৫০০..
বিলাইছড়ি দুপরের খাওয়া: ভাত, ডাল, মুরগি ১১০ টাকা জনপ্রতি...
ঢাকা থেকে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বাস পাওয়া যায়। তাই ঢাকা থেকে যারা আসে তাদের জন্য রুট টা একটু সহজ।
ঘাট থেকে যাওয়া আসা বোট রিজার্ব ২৫০০..
বিলাইছড়ি দুপরের খাওয়া: ভাত, ডাল, মুরগি ১১০ টাকা জনপ্রতি...
ঢাকা থেকে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বাস পাওয়া যায়। তাই ঢাকা থেকে যারা আসে তাদের জন্য রুট টা একটু সহজ।
সতর্কতা:- প্রকৃতি আমাদের সম্পদ। দয়া করে প্রকৃতিতে যত্রতত্র অপচনশীল ময়লা ফেলবেন না। আপনি যেমন সৌন্দর্য উপভোগ করছেন, আপনার পরবর্তী প্রজন্ম যেন অধিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন...
Credit: Imran Tahir
Comments
Post a Comment
Thank you for comment. After reviewing your comment it will be published.